শহিদুল ইসলাম উখিয়া
তার বড় ছেলে এস এম সাইফুদ্দিন ইনানী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।
ছাত্রজীবনে তিনিও পিতার মত জাতির পিতার আদর্শকে বুকে ধারণ করে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত হন। কৃষিভিত্তিক এই জনপদের কৃষিখাতের উন্নয়নের জন্য কৃষক লীগে যোগ দেন। ২০১৫ সালে তিনি জালিয়া পালং ইউনিয়ন কৃষক লীগের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন। সুলতান আহাম্মদ সওদাগরের অপর ছেলে শাহীন সরওয়ার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএ ফ্যাকাল্টি ক্রিকেট একাদশের অন্যতম সদস্য। জালিয়া পালং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি এস এম ছৈয়দ আলম বলেন আওয়ামী লীগের সাথে উৎপ্রোতভাবে জড়িত। তিনি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। তার পরিবারও আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত।এ বিষয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরীর বলেন যাকে সারাজীবন আওয়ামীলীগ করতে দেখলাম, সে জাময়াত-শিবির হয় কি করে। সুলতান সওদাগর ও তার পরিবার সবসময় আওয়ামী রাজনীতির সাথে ছিল, ভবিষ্যতে ও থাকবে। যারা মিথ্যা প্রোপাগাণ্ডা ছড়াচ্ছে তাদের আইনের আওতায় আনা হোক।উখিয়া উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি সুলতান মাহমুদ চৌধুরীর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান এস এম সাইফুদ্দিন আওয়ামী লীগ পরিবারের একজন একনিষ্ঠ কর্মী ও জালিয়া পালং ইউনিয়ন কৃষক লীগের সাবেক সহ-সভাপতি। তার ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণার জোর প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এ বিষয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সম্পাদক ইকবাল হোসেন টিপুর সাথে মেসেঞ্জারে আলাপ কালে শাহীন সরওয়ার যে ছাত্রলীগের কর্মী তা নিশ্চিত করেন।