শ. ম. আব্দুল গফুর
নোভেল করোনা সৃষ্টির পর হতে পালংখালী ইউনিয়নে ১মঃবার জিআর চাউল পেয়েছি ৫ মেঃটঃ ইউনিয়নের ৫০০ পরিবারকে ১০ কেজি করে চাল দিয়েছি। ২য়ঃ বার ১টন ৫০০ কেজি জিআর চাল পেয়েছি, ১৫০ পরিবারকে ১০ কেজি করে চাল দিয়েছি।সে সাথে নিজস্ব তহবিল হতে ২ কেজি আলু, ১ কেজি পিয়াজ, ১ লিটার তেল দিয়েছি।
৩য়ঃবার ১ টন ৫০০ কেজি জি আর চাল ও ১২০০০ টাকা পেয়েছি।১৫০ পরিবারকে ১০ কেজি করে চাউল ও ৮০ টাকা হারে পাওয়ার কথা কিন্তু নিজস্ব তহবিল হতে আরো ২৫ টাকা দিয়ে আমি এক লিটার করে তেল দিয়েছি। প্রতি লিটার ১০৫ টাকা দামের তেল ক্রয় করে ১৫০ পরিবারকে দিয়েছি। ৪র্থঃবার ১ টন চাউল ও দশ হাজার টাকা পেয়েছি তা পালংখালী ইউনিয়নের ১০০ পরিবারকে ১০০ টাকা ও ১০ কেজি করে চাল দিয়েছি।
এছাড়াও ৪৩২৪ পরিবারকে ভিজিড’র ৩০ কেজি করে চাল দিয়ে থাকি।সকল ত্রাণের তালিকা ইউপি কার্যালয় ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ে সংরক্ষিত আছে।আপনারা যারা সন্দেহ করছেন তালিকা সংগ্রহ করে তালিকা মতে ত্রান পেয়েছে কিনা যাছাই করার জন্য অনুরোধ রইল।
আর যারা মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছেন তাঁরা সত্য লিখার উদ্দ্যোগী হউন।মিথ্যায় মানুষের হায়াৎ ও রোজি রোজগার কমে যায়।